প্রাথমিক বিদ্যালয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প

∆প্রাথমিক বিদ্যালয় – প্রাইমারী স্কুল বা এলিমেন্টারি স্কুল নামেও পরিচিত

∆ ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সের শিশুরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা লাভ করে।

∆ প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয় (প্রি স্কুল) শেষ করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসে।

∆ প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আসে।

∆ কিছু দেশে প্রাথমিক শিক্ষা ও মাধ্যমিক শিক্ষা মিলে ইন্টারমিডিয়েট স্কুল রয়েছে। 

• বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পারস্পারিক সহযোগিতায় সবজি বাগান নির্মান করা হয়। এক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজনীয় অর্থ প্রদান করে। স্কুল প্রাঙ্গণে যে শাক-সবজি, ফল ,মুল চাষ করা হয় তা মিডডে মিলে ব্যবহার করা হয়।এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা গাছপালা ও শাক সবজি সম্পর্কে পরিচিতি লাভ করে।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প

এটি শিশুদের দ্বারা তৈরি একটি নকল সংসদ। এতে ৫ জন মন্ত্রী থাকে। [যথা-প্রধান মন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রী, স্বাস্থ্য মন্ত্রী, পরিবেশ মন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী] এই সংসদের সভাপতি থাকেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মহাশয়। শিশুদের সংসদীয় গঠন ব্যবস্থা সম্পর্কে যেমন শিশুরা ধারণা পায় ঠিক তেমনি এর দ্বারা শিশু সামাজিক, শিক্ষা, স্বাস্থ ও পরিবেশ বিষয়ক বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে মতামত প্রকাশ করে।দেশের গঠন তান্ত্রিক পরিকাঠামো সম্পর্কেও শিশুদের বোধ জন্মে।

সরকারি, সরকারি সাহায্য প্রাপ্ত স্কুল এবং মাদ্রাসার পড়ুয়াকে এককালীন খাবার দেওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে

অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত বছরে অন্তত ২০০ দিন খাবার দিতে হবে এটা চালু করে মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক।

∆এটি 1995 সালে ১৫ই আগস্ট কেন্দ্রীয় সরকার প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য চালু করেছে

পশ্চিমবঙ্গে প্রতিচি ট্রাস্ট এই প্রকল্প রূপায়ণের জোর দিয়েছিল।

ওই সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নারসিমা রাও।

শুরুতে এর নাম ছিল National program of nutritional support to primary education [NP- NSPE]

∆প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল-  শিশুদের স্কুলমুখী করা,সকল শিশুদের বিশেষ করে দুস্থ ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণীর বাচ্চাদের পুষ্টির ব্যবস্থা করা ও ম্যাল নিউট্রিশন দূর করা।

এই প্রকল্পের আওতায় ৬ থেকে ১৪ বছর সকল শিশুদের মধ্যাহ্নকালীন আহারের ব্যবস্থা করা হয়

২০০৩ – পশ্চিমবঙ্গ সরকার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এই প্রকল্প চালু করে

২০০৬ – রিপোর্ট অনুযায়ী প্রত্যেকটি শিশু ৪০০ ক্যালোরি শক্তি এবং১২ গ্রাম প্রোটিন পাবে।

২০০৭ সালে নাম পরিবর্তন করে মিড ডে মিল প্রকল্প করা হয়েছে

প্রকল্পটি 2013 সালের জাতীয় খাদ্য সুরক্ষার আইনের আওতায় রয়েছে

২০০৮ সাল থেকে  রান্না করা খাবার দেওয়া হয়।

∆তামিলনাড়ু প্রথম এটি বাস্তবায়ন করেছে

মিড ডে মিল স্কিম বর্তমানে pm poshan Shakti mission নামে পরিচিত

সাধারণ রাজ্যে কেন্দ্র ও রাজ্যের বাজেট ৬০:৪০

বিশেষ রাজ্যে কেন্দ্র ও রাজ্যের বাজেট ৯০:১০

∆মিড ডে মিল প্রকল্প বাস্তবায়ন- স্বনির্ভর গোষ্ঠী বা স্থানীয রাধুনিদের দ্বারা খাবার প্রস্তুত হয়।

∆মিড ডে মিলের তিনটি মডেল

১. বিকেন্দ্রীকৃত মডেল- যেখানে স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং স্থানীয় রাধুনিদের দ্বারা খাবার প্রস্তুত করা হয়

২. কেন্দ্রীয় মডেল – যেখানে বাইরের সংস্থাগুলি দ্বারা খাবারের প্রস্তুত করে স্কুলে পাঠান হয়।

৩. আন্তর্জাতিক সহায়তা – আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী ও দাতব্য সংস্থা গুলি সরকারের স্কুলগুলিতে শিক্ষার্থীদের পুষ্টির অভাব দুরীকরণে সহায়তা করেছে।

এর মাধ্যমে  যেমন পুষ্টির চাহিদা মিটেছে তেমনি শৈশব থেকে ভিন্ন ধর্ম বা জাতের সহপাঠীর সঙ্গে একত্রে পড়া, খেলা ও খাবারের ফলে তাদের মধ্যে গড়ে উঠেছে এক সুস্থ মানসিকতা যেখানে সামাজিক ভেদাভেদ তুচ্ছ হয়ে যায় ও সকলের প্রতি সমান ভালোবাসা জন্মায়।

এই প্রকল্পটি জেলাশাসক, তার অধীনস্থ অতিরিক্ত জেলাশাস্‌ ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক, মহাকুমা শাস্‌ সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক এর সাহায্যে এই প্রকল্প পরিচালনা করেন।

জেলা স্কুল পরিদর্শক এবং ইস্কুল পরিদর্শকরা এই প্রকল্পের পরিদর্শন করেন এবং সুষ্ঠু রূপায়ণের দিকে লক্ষ্য করেন।

স্কুলমোট অর্থকেন্দ্রের অনুদানরাজ্যের অনুদান
প্রাথমিক স্কুল৬.১৯৩.৭১২.৪৮
উচ্চ প্রাথমিক স্কুল৯.২৯৫.৫৭৩.৭২

To get more details, click here.

To get all interview materials, click here.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Copying content is prohibited